{ লিখিত রুপ}
মুজাহিদ আনওয়ার সাইয়েদ রহিমাহুল্লাহর শাহাদাত সম্পর্কে মুহাম্মাদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহর বিবৃতিসওয়াবি এলাকায় অপারেশনে মুজাহিদ আনওয়ার সাইয়েদ রহিমাহুল্লাহর শাহাদাত ইংরেজদের গোলামদের হিংস্র চেহারা ফাঁস করে দিয়েছে।পাকিস্তানে ইংরেজদের কালো নেযাম গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ও ইসলামী নেযাম বাস্তবায়নের জন্য হাতিয়ার ধারণকারী কমান্ডার মুজাহিদ আনোয়ার সাইয়েদ ওরফে আসাদুল্লাহ আপন মায়ের সাথে সাক্ষাত করার জন্য ঘরে গিয়েছিলেন। উল্লেখ্য তার ভাই দুইদিন পূর্বে কারখানা থেকে গ্রেফতার করেছিলেন। পুলিশ, আর্মি, সিটিডি ও কয়েকটি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা তার ঘর ঘিরে ফেলে। তথন ভাই শহীদ আনোয়ার সাইয়েদ রহিমাহুল্লাহর কাছে শুধুমাত্র একটি পিস্তল ও দুইটি ম্যাগাজিন গুলি ছিল। কিন্তু তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের এসটিএফ ব্যাটলিয়নের সম্পর্কযুক্ত লড়াকু মুজাহিদ ছিলেন। তিনি ঘর থেকে বের হয়ে মোকাবেলা শুরু করেন। এতো শক্তিশালী শত্রুর বিরুদ্ধে তিনি একাই বীর পুরুষের ন্যায় লড়ায় চালিয়ে যান। কিন্তু উভয় ম্যাগাজিন খালি হওয়া পর্যন্ত তিনি লড়াই করে তিনি কুফরের ফ্রন্টলাইনের এক সৈন্যকে নিহত ও দুইজনকে আহত করেন। অতপর খালি হাতে গ্রেফতার হন এবং তাঁকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ভীতু শুত্রুরা তাঁর সত্যবাদিতা সহ্য করতে পারেনি এবং ক্রোধান্বিত হয়ে তাকে শহীদ করে দেয় এবং তারা এতেই ক্ষেন্ত হয়নি বরং ইংরেজদের প্রতিপালিত আত্মমর্যাদাহীন শত্রুরা তাঁর উপর আরও অস্ত্র আনার মিথ্যা দাবি করে। এবং তার ভাইকে ১১৫ বছর পুরনো ইংরেজদের তৈরি ইসলাম বিরোধী কানুনের আলোকে গ্রেফতার করে।
ব্রিটেন ও আমেরিকার গোলামদের প্রতি (পাকিস্তানি শাসকবর্গ, তাদের গোয়েন্দা সংস্থাসমূহ ও তাদের রক্ষাকারী সৈন্যরা)আমাদের পয়গাম হল- তোমরা সেই পরিমাণ জুলুম কর, যা তোমরা পরবর্তীতে সহ্য করতে পারবে! আমরা অবশ্যই তোমাদের প্রতিটি জুলুমের ও শহীদের প্রতিটি ফোঁটা রক্তের বদলা নিবো। ইনশা আল্লাহ।মুহাম্মাদ খোরাসানী (হাফিজাহুল্লাহ)
কেন্দ্রীয় মুখপাত্র,
তেহরিকে তালেবান পাকিস্তান
Your Brothers at
আপনাদের নেক দুয়ায় আমাদের ভুলবেননা!