JustPaste.it


اداره النصر
আন নাসর মিডিয়া
An Nasr Media

 

پیش کرتے ہیں
পরিবেশিত
Presents

 

بنگالی ترجمہ
বাংলা অনুবাদ
Bengali Translation

 

عنوان:
শিরোনাম:
Titled:

 

پریس ریلیز – ہندوستان میں مساجد کی شہادتوں کی بابت

 

হিন্দুস্তানে মসজিদসমূহের শাহাদাত প্রসঙ্গে বিবৃতি
৭ শাবান আল মুআযযাম, ১৪৪৫ হিজরী / ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ঈসায়ী

 

Press Release – In context of the demolition of Masajid in India

 

d19d8de9161e901d343effd472be9dd2.png

 

الحمد لله رب العالمين  والصلاة والسلام على سيد الأنبياء والمرسلين وعلى آله وصحبه ومن تبعهم بإحسان إلى يوم الدين، أما بعد

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য; যিনি বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক। রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর, তাঁর পরিবার-পরিজনের উপর, তাঁর সাহাবীদের উপর এবং কিয়ামত পর্যন্ত উত্তম পন্থায় তাঁদের পদাঙ্ক অনুসারী সকলের উপর।

হামদ ও সালাতের পর...

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দিল্লি, বেনারস, হালদওয়ানি সহ ভারতের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে প্রাচীন বিভিন্ন মসজিদ সরাসরি ধ্বংস সাধন বা ধ্বংসের জন্য আইনি উপায় অবলম্বনের প্রক্রিয়া চলছে। মসজিদ হল- আল্লাহ জাল্লা জালালুহু’র ঘর এবং ইসলামী সমাজের প্রধান মারকায। মুসলিম উম্মাহ; এমনকি ছোট শিশুরাও মসজিদের পবিত্রতা সম্পর্কে সচেতন। একইভাবে মসজিদের সঙ্গে মুসলমানদের সম্পর্ক কতটা গভীর, সে বিষয়ে কাফেরদেরও যথেষ্ট উপলব্ধি রয়েছে। অপবিত্র অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ কিংবা মসজিদে আক্রমণ করার আগে তারা শতবার চিন্তা করত। আর মসজিদ ধ্বংস সাধন বা ধসিয়ে দেয়া……সেটা ছিল তাদের কাছে অকল্পনীয়। এটা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করাও ছিল কাফেরদের জন্য অসম্ভব।

অতীত ও বর্তমানে — বিশেষ করে ভারতে মুসলমানদের মাসাজিদ (মসজিদসমূহ) ও মাদারিস (মাদরাসাসমূহ)-কে লক্ষ্য করে যে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, ধ্বংসযজ্ঞ ও শহীদ করে দেওয়ার মহড়া চালানো হয়েছে, তা আসলে আমাদের ঈমানদারদের নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ মাত্র। আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মুখনিঃসৃত একটি বরকতময় বর্ণনায় এসেছে:

عَنْ ثَوْبَانَ مَوْلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يُوشِكُ أَنْ تَدَاعَى عَلَيْكُمُ الْأُمَمُ مِنْ كُلِّ أُفُقٍ كَمَا تَدَاعَى الْأَكَلَةُ عَلَى قَصْعَتِهَا ". قَالَ: قُلْنَا: يَا رَسُولَ اللهِ، أَمِنْ قِلَّةٍ بِنَا يَوْمَئِذٍ؟ قَالَ: " أَنْتُمْ يَوْمَئِذٍ كَثِيرٌ، وَلَكِنْ تَكُونُونَ غُثَاءً كَغُثَاءِ السَّيْلِ، تُنْتَزَعُ الْمَهَابَةُ مِنْ قُلُوبِ عَدُوِّكُمْ، وَيَجْعَلُ فِي قُلُوبِكُمُ الْوَهْنَ ". قَالَ: قُلْنَا: وَمَا الْوَهْنُ؟ قَالَ: " حُبُّ الْحَيَاةِ وَكَرَاهِيَةُ الْمَوْتِ. )مسند أحمد(

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আজাদকৃত গোলাম হযরত সাওবান রাযি. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন: অদূর ভবিষ্যতে এমন একটি সময় আসবে, যখন দুনিয়ার নানা প্রান্ত হতে তোমাদের বিরুদ্ধে (ইসলামবিদ্বেষী) অন্যান্য সম্প্রদায় একে অন্যকে এমনভাবে আহ্বান করবে, যেরূপ খাবার পাত্রের প্রতি ভক্ষণকারী অন্যান্যদেরকে ডেকে থাকে। বর্ণনাকারী বলেন, এটা শুনে আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! তা কি এজন্য হবে যে, আমরা সেই সময় সংখ্যায় অল্প হব? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, সেই সময় তোমরা সংখ্যায় অনেক বেশি হবে, কিন্তু তোমাদের অবস্থা হবে স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে ভীতি দূর করে দেওয়া হবে, আর তোমাদের হৃদয়ে ‘ওয়াহান’ সৃষ্টি করে দেওয়া হবে। বর্ণনাকারী বলেন, এটা শুনে আমরা বললাম, ‘ওয়াহান’ কী? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, (দুনিয়ার) জীবনের ভালোবাসা এবং (বাঁচার লোভে) মৃত্যুকে অপছন্দ করা।” (মুসনাদে আহমাদ: ২২৩৯৭)

একইভাবে অন্য বর্ণনায় ‘ওয়াহান’ শব্দটির ব্যাখ্যা এভাবে করা হয়েছে:

قَالُوا: وَمَا الْوَهَنُ؟ يَا رَسُولَ اللهِ؟ قَالَ: " حُبُّكُمُ الدُّنْيَا وَكَرَاهِيَتُكُمُ الْقِتَالَ "

“আমরা (সাহাবায়ে কেরাম) বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! ‘ওয়াহান’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, এই দুনিয়ার প্রতি তোমাদের ভালোবাসা এবং কিতাল ফি সাবিলিল্লাহ (জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ/আল্লাহর পথে লড়াই) করাকে অপছন্দ করা।” (মুসনাদে আহমাদ: ৮৭১৩)

বর্তমানে ভারতে হনুমান (বানর) ও গণেশ (হাঁতি) এর উপাসক— যারা সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মুসলমানদের সামনে মাথা নত করে নমস্কার করত এবং জিজিয়া (কর) প্রদান করত— তারা এতটাই ‘বাহাদুর(!)’ হয়ে উঠেছে যে, মসজিদ ধ্বংস করে তার ধ্বংসাবশেষের উপর রামমন্দির এবং অন্যান্য মন্দিরের নামে তারা স্থাপনা তৈরি করছে। তারা তাদের উপাসনালয় দাবি করে প্রাচীন মসজিদসমূহের আঙ্গিনাগুলোকে লণ্ডভণ্ড করে দিচ্ছে। এভাবেই সরাসরি আল্লাহর ঘর-পবিত্র মসজিদগুলো তাদের পৌত্তলিক আচার-অনুষ্ঠান পালনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে! এইসবের কারণ হলো, মুসলমানদের ব্যাপারে তাদের হৃদয়ে যেই ভীতি ছিল, তা বের হয়ে গিয়েছে। 

হনুমান ও গণেশের উপাসকরা কীভাবে এই ভীতি থেকে মুক্তি পেয়ে এতটা ‘বাহাদুর(!)’ হয়ে উঠলো? এর একমাত্র কারণ হলো এই যে, আমাদের হৃদয় 'ওয়াহান' রোগের শিকার। এই ব্যাধি হৃদয়কে দুনিয়া ও পার্থিব জীবনের প্রতি মোহিত করে এবং মৃত্যু ও তৎপরবর্তী জীবনের প্রতি নিরুৎসাহিত করে। অথচ মৃত্যুর পরেই রয়েছে আল্লাহর সাক্ষাৎ, প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাত থেকে কাউসারের পানপাত্র গ্রহণ এবং জান্নাত প্রাপ্তি। আর ঘৃণা শুধু মৃত্যুর প্রতি নয়, বরং "জিহাদ" এবং 'কিতাল' এর প্রতিও অনাসক্তি। এই রোগের নামই ‘ওয়াহান’!

আমাদের দ্বীন, আমাদের পবিত্র স্থান, আমাদের মাসাজিদ ও মাদারিস, আমাদের সম্মান ও গৌরব, আমাদের নারীদের সম্ভ্রম, আমাদের জনগণের স্থাবর অস্থাবর সহায় সম্পত্তি—এই সমস্ত কিছু সামর্থ্য অনুযায়ী রক্ষা করা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এবং যুক্তির বিচারেও আমাদের জন্য ফরজ। এটা কিভাবে সম্ভব যে হিন্দুস্তান, হিন্দুরাষ্ট্র এবং আমু থেকে ব্রহ্মপুত্র পর্যন্ত অখণ্ড ভারতের মানচিত্র বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, আর আমরা ধর্মনিরপেক্ষ আর্তনাদ, চেঁচামেচি, এবং প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের ধর্মনিরপেক্ষ পদ্ধতির মাধ্যমে এই আগ্রাসনকে প্রতিহত করার চেষ্টা করছি? এটা কি করে সম্ভব যে, ভগওয়া সন্ত্রাসীরা তলোয়ার ও বর্শা নিয়ে বেরিয়ে আসবে, বিশাল হাতুড়ি ও বুলডোজার দিয়ে আমাদের বাড়িঘর ও মসজিদগুলো ধ্বংস করে গুঁড়িয়ে দেবে, আর আমরা কিছু বিক্ষোভ মিছিল অথবা এই  নিপীড়নমূলক শাসনব্যবস্থার বানানো কিছু অকার্যকর উপায় অবলম্বন করে এগুলোর মোকাবেলা করবো?!

'ঘর ওয়াপসি ' উদ্যোগ থেকে শুরু করে মসজিদসমূহ ধ্বংস পর্যন্ত, ভারতের মুসলমানদের জন্য আল্লাহর শরীয়ত মেনে চলার মধ্যেই রয়েছে সমাধান। ‘ওয়াহান’ দূর করে আখেরাতের ভালোবাসা এবং শাহাদাতের আসক্তির পথ অবলম্বনের মাঝেই মুক্তি। জিহাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ, আঞ্চলিক পরিসরে স্থানীয়ভাবে সঙ্ঘবদ্ধ ও সংগঠিত হওয়া, নওজোয়ানদেরকে সংগঠিত করে নিজেদের মসজিদ ও এলাকাভিত্তিক প্রতিরোধ গড়ে তোলাই হলো সমাধান। এই প্রতিরোধের জন্য যে কেউ পিস্তল এবং কালাশনিকভ রাখতে পারে, সে এগুলোকেই আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করবে। আর যে নিজেকে রক্ষা করার মতো কিছুই খুঁজে পায় না, তার উচিত জিঞ্জির-শিকল, চাকু-ছুরি, হাতুড়ি-গদা এবং খঞ্জর-ছোরা সংগ্রহ করা, কারণ এগুলোই তার হাতিয়ার-অস্ত্র!

হিন্দুস্তানে বিরোধী পক্ষের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও দ্বিপাক্ষিক আলাপ-আলোচনা, সিভিল সোসাইটির উপর নির্ভরশীল  আশা-প্রত্যাশা এবং হিন্দু শাসকদের চাটুকারিতা -এগুলো কখনোই ভারতের আত্মমর্যাদাশীল মুসলিমদের জন্য কোন সমাধানের পথ নয়।

বরং সামনে  শুধুমাত্র দুইটি পথ আছে। যার মধ্যে একটি হল পূর্বোল্লিখিত পথ, যা ভারতের মুসলমানরা সামষ্টিকভাবে বর্তমানে অনুসরণ করে যাচ্ছে। অন্যটি প্রতিরোধ ও সংঘাতের পথ। মৃত্যু তো সব পরিস্থিতিতেই আসবে। এখন আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আমরা নির্যাতিত - নিপীড়িত হয়ে মৃত্যুবরণ করব নাকি সাহসের সাথে আমাদের দ্বীন, মান-সম্মান, আমাদের পবিত্র স্থান এবং আমাদের মসজিদকে রক্ষা করতে গিয়ে বীরত্বের সাথে জীবন দান করবো?!

বিরোধ সংঘাত এড়িয়ে বিনা প্রতিরোধে নিজেদের রক্ত দেওয়াটা তো বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এমনটা যুক্তির বিচারেও এবং শরীয়তের দৃষ্টিতেও অনুচিত। আসল কাজ হলো: এই জালেম শাসনব্যবস্থায় যারা প্রকৃত অত্যাচারী, তাদেরকে টার্গেট করা এবং জনসাধারণকে কিছু না বলা তথা টার্গেট না বানানো। জনগণের মাঝে যারা আপনাদের বিরুদ্ধে নিজেদের পক্ষ থেকে কোন কিছু করতে আরম্ভ করবে, তাদেরকে ছাড় দেয়া যাবে না। কিন্তু যারা আপনাদের বিরুদ্ধে সারিবদ্ধ হবে না, তাদেরকে তাদের অবস্থায় ছেড়ে দিতে হবে।

আশা-প্রত্যাশা রয়েছে, যদি প্রতিরোধ ও প্রতিরক্ষার পথ অবলম্বন করা হয়, তাহলে আল্লাহ জাল্লা জালালুহুর পক্ষ থেকে সাহায্য-সহযোগিতার ধারা আরম্ভ হবে। তখন এই ভূখণ্ডের অবস্থা মুসলিমদের অনুকূলে চলে আসবে (ইনশা আল্লাহ)। সেটা যদি নাও হয়, অন্ততপক্ষে চলমান পরিস্থিতিতে শরীয়তের দাবি তো পূরণ হয়ে যাবে অবশ্যই। শরীয়তের পথে চলে দুনিয়াতে কোন কারণে কোনো কিছু অর্জিত না হলেও আখেরাতে তো অবশ্যই সাফল্য অর্জিত হবে (ইনশা আল্লাহ)। আমরা আখেরাতে এই জবাব দেবার যোগ্য হতে পারব যে, আমরা মাসাজিদ ও আল্লাহর ঘর ধ্বংস হতে দেখে নীরব দর্শক সেজে বসে থাকিনি। আমরা কোন সাজ-সরঞ্জাম (হাতিয়ার-অস্ত্র) বিহীন অকার্যকর কোন পথ অবলম্বন করিনি!

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِن تَنصُرُوا اللَّهَ يَنصُرْكُمْ وَيُثَبِّتْ أَقْدَامَكُمْ﴿٧﴾

“হে ঈমানদারগণ! তোমরা যদি আল্লাহকে (দ্বীনকে) সাহায্য কর, তিনি তোমাদেরকে সাহায্য করবেন আর তোমাদের পাগুলোকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠ করবেন।” [সূরা মুহাম্মদ (৪৭): ৭]

وآخر دعوانا أن الحمد للہ رب العالمین وصلی اللہ تعالیٰ علی نبینا الأمین!

 

 ***

 


پی ڈی ایف
PDF (608 KB)
পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৬০৮ কিলোবাইট]
https://archive.org/download/mosjid-somuher-sahadat-prosongge/Mosjid%20somuher%20sahadat%20prosongge.pdf


https://drive.internxt.com/sh/file/a4df52d5-00d0-4008-97dd-03bcb3ce01c7/2e2178a79d7af54d63e6347e5076265ff4dd41cd132fa1890d47de8ccff489d3


https://workdrive.zohopublic.eu/file/0ms2h062dfa03961742cfb2fc4dd15b0b79bd


https://aqsbarta.files.wordpress.com/2024/03/mosjid-somuher-sahadat-prosongge.pdf


https://jmp.sh/bwkx0DWA


https://www.idrive.com/idrive/sh/sh?k=c5b0s2p4p9


https://www.mediafire.com/file/ysex2czrn0puunn/Mosjid+somuher+sahadat+prosongge.pdf/file


https://mega.nz/file/8id3iRbL#QeCePiQf8b4MOExpnqfC6jTmTwzCuYte9dDRRILKxEQ

 


ورڈ
WORD (181 KB)
ওয়ার্ড ডাউনলোড করুন [১৮১ কিলোবাইট]
https://archive.org/download/mosjid-somuher-sahadat-prosongge/Mosjid%20somuher%20sahadat%20prosongge.docx


https://drive.internxt.com/sh/file/9fd0b0f8-edcb-4736-b9b3-193c839187f4/a1faafa762945d0d9e2ffbf913c026fc993308ad0d555ec67b3df976207c6fa8


https://workdrive.zohopublic.eu/file/0ms2hb8bf471d4f2248aaad7ad4ca673c96f8


https://aqsbarta.files.wordpress.com/2024/03/mosjid-somuher-sahadat-prosongge.docx


https://jmp.sh/VaRv4LnI


https://www.idrive.com/idrive/sh/sh?k=n2m5e8k9i2


https://www.mediafire.com/file/c04q0n938gomk6n/Mosjid+somuher+sahadat+prosongge.docx/file


https://mega.nz/file/8q0VyKyQ#GUmhvrjmpPPBPW_80zKeqVMvzE2W6dxmcYiVyEoCMYM

 


غلاف 
Banner (570 KB] 
ব্যানার [৫৭০ কিলোবাইট]
https://jpcdn.it/img/d19d8de9161e901d343effd472be9dd2.png


https://drive.internxt.com/sh/file/fed863e8-97c9-4946-8da3-c66cf11fe400/6c4e1863bf31de9a7df7573e4fdda7e33c639aca75a788da85b44032a501be1b


https://workdrive.zohopublic.eu/file/0ms2hcb66afafdc0a4794b4a2121f1d8f713c


https://jpcdn.it/img/26bbd9f78c31298ff5b6d9b5ecfd1ff4.png


https://jmp.sh/bwzNMuwb


https://www.idrive.com/idrive/sh/sh?k=f6u2l2o8b5


https://www.mediafire.com/file/qo9n3bf8pa7lbqi/Mosjid+somuher+sahadat+prosongge.png/file


https://mega.nz/file/luEiBaKC#vK4k7mTvOwTzSgfrHwu5wd2NyCi8iHpZfQSk31nZ0RM

 


اپنی دعاؤں میں ہمیں یاد رکھيں
اداره النصر براۓ نشر و اشاعت
القاعدہ برِّ صغیر
আপনাদের দোয়ায়
আন নাসর মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
আল কায়েদা উপমহাদেশ
In your dua remember your brothers of
An Nasr Media
Al-Qaidah in the Subcontinent