JustPaste.it

আইএস সমর্থক #Abdul_Ahad (পূর্বনাম #Abdul_Wahed) এর সীমাহীন জাহালাত, মিথ্যাচার ও

জালিয়াতির ফিরিস্তি..... পর্ব-৩

 

বিগত ২ পর্বে তার ৭ টি জাহালাত,মিথ্যাচার ও ধোঁকাবাজির প্রমাণ পেশ করেছি। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় কী তার অবস্থা হচ্ছে, রাতে কান কেটে দেওয়া চোরের মতো,যে সকালে বের হয়ে সবাইকে চোর বলে আখ্যা দিচ্ছে !  সহীহ বুখারীর হাদীসে আছে, “যখন তোমার কোনো লজ্জা থাকবে না, তখন তুমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারবে।” । 

 

আরো আশ্চর্যের বিষয় কী জানেন, সে এই ৭ টি জাহালাত, মিথ্যাচার ও জালিয়াতি ঢাকতে গিয়ে আরো কমপক্ষে এক ডজন ধোঁকাবাজি করেছে।  সে কোন মাত্রার জাহেল ও মূর্খ তা ধরতে পারলেই বুঝতে পারবেন যে, এটা তার পক্ষে সম্ভব। 

 

৮। আইএসের পথভ্রষ্টতা নিয়ে “তাকফীরের ক্ষেত্রে আইএসের ভয়াবহ বিচ্যুতি” শিরোনামে আর্টিকেলটিতে সোমালিয়ার আল-শাবাব মুজাহিদদের প্রতিষ্ঠিত ইসলামী রাষ্ট্র নিয়ে শাইখ আনওয়ার আল-আওলাকী রাহিঃ এর সাক্ষাৎকার থেকে হবহু তুলে ধরেছি। কারণ, আইএসের মুখপাত্র আদনানী দাবী করেছিলো, আইএসের এলাকা ব্যতীত পৃথিবীর কোথায় পূর্ণ শরী’আহ কায়েম নেই। শাইখ আনওয়ার আল-আওলাকী রাহিঃ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে, সোমালিয়ার আল-শাবাব মুজাহিদদের প্রতিষ্ঠিত ইসলামী রাষ্ট্র দুনিয়ার বিভিন্ন ইসলামী আন্দোলনের জন্য একটা মডেল এবং দুনিয়ার আলিম ও ইসলামী দলগুলোকে তিনি আল-শাবাব মুজাহিদদের প্রতিষ্ঠিত ইসলামী রাষ্ট্র সফর করে সেখান থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করার আহবান জানিয়েছেন। 

আমি আমার আর্টিকেলে আদনানীর বানোয়াট দাবীর মোকাবেলায় শাইখ আনওয়ার আল-আওলাকী রাহিঃ এর কথা প্রমাণ হিসেবে পেশ করেছি যেখানে তিনি বলেছেন................   

শাইখ আনোয়ার আল-আওলাকিঃ সোমালিয়ার শাবাব আল-মুজাহিদীনদেরকে অভিনন্দন জানিয়ে আমি একটি চিঠি লিখেছিলাম এবং তারাও অভিনন্দন জানিয়ে উত্তর দিয়েছিল। এরপর আমেরিকানরা এই কথা বলেছে।

সোমালিয়ায় জিহাদি অভিজ্ঞতা নিয়ে বলতে হবে এটি আসলেই একটি অভিজ্ঞতা। আমার মতে, এবং আল্লাহই ভাল জানেন,এ কারণেই ইসলামী আন্দোলন,আলিম আর ইসলামী দলগুলির সোমালিয়ায় দূত পাঠানো উচিত, যাতে তারা এই মুজাহিদীনদের থেকে (জিহাদের)অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে এবং ফিরে গিয়ে এই অভিজ্ঞতাকে অন্যান্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে।

ইসলামী আন্দোলনগুলি এই উম্মাহর সমস্যার সমাধান খুঁজছে যেমনিভাবে আলিমগণও খুঁজছেন। এই ইসলামী আন্দোলনগুলি যে সমাধানগুলি গ্রহণযোগ্য মনে করে সেগুলো তুলে ধরে। এবং একইভাবে অনেক আলিম যে সমাধানগুলি গ্রহণযোগ্য মনে করেছিলেন সেগুলো তুলে ধরেছেন। এখন আমরা আমাদের চোখের সামনে সমাধান দেখছি সোমালিয়ায়। এই মুজাহিদ দল সামান্য কিছু সামর্থ্য নিয়ে একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্টা করেছে যেখানে তারা সর্বশক্তিমান আল্লাহ্‌র আইন অনুসারে শাসন করতে পারছে। এখন তারা মানুষের সামনে সমাধান তুলে ধরেছে। এখন মুজাহিদীনদের নিয়ন্ত্রনাধীন এলাকাগুলোতে মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে, অর্থনীতি উন্নতি সাধন করছে।কেননা যখন শান্তি প্রতিষ্টা হয় তখন ব্যবসা বাণিজ্য আর কৃষিতে সমৃদ্ধি অর্জন করা যায়। সুতরাং এই অভিজ্ঞতা পথ দেখাচ্ছে যে, অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের উপকৃত হওয়া উচিত। এখন তারা বাস্তবতার সাথে টিকে আছে আর ইসলামী শারী’আহ থেকে তারা এই সমাধানের বাস্তবতা তুলে ধরছে। এজন্যই আমি বলেছি এই অভিজ্ঞতা স্বতন্ত্র আর জাতিগুলোর উচিত এখান থেকে উপকৃত হওয়া।”

দেখুন আমার উক্ত আর্টিকেলে.... 

#Abdul_Ahad তার আবর্জনায় লিখেছে…… 

//এবার মুনাফিক্বীর চরম পর্যায়ে আছে সোমালিয়ায় আল শাবাবের শরিয়্যাহ দ্বারা রাস্ট্র পরিচালনা!!
সেখানে রেফারেন্স টানছেন উনি শাইখ আনওয়ার আওলাকি রহঃ এর!!
সবই ঠিক ছিল কিন্তু সুক্ষভাবে ৩টি বাটপারি করেছেন।
১। فعل مضارع এর فعل ماضي এর ছিগাহকে সুকৌশলে অনুবাদে সাজিয়ে নেয়া.. যেমন আওলাকী সাহেবের পুরা বক্তব্যের মধ্যে মাদী ইসতিমরারীর قد জাতিয় (قد حكم) কোন শব্দ নেই। অর্থাৎ সোমালিয়ায় শরীয়্যাহ প্রতিস্টা হয়ে গেছে এখন মানুষ অনেক সুখে আছে.. এ ধরনের কোন past perfect tense নেই উনার কথার মধ্যে..
আছে present continuous tense.. অর্থাৎ আল শাবাব কিছু এলাকা বিজয় করেছে, এখন সেখানে তারা শরীয়্যাহ প্রতিস্টা করবে (يحكم شرعة الله ) মানুষ সুখে থাকবে..//  

 

শুধু উপরের এই কথাগুলোর মধ্যে কতগুলো জাহালাত ও ধোঁকাবাজি করা হয়েছে তা লক্ষ্য করুন.....

প্রথমতঃ শাইখ আনওয়ার আল-আওলাকী রাহঃ এর এই সাক্ষাৎকারের অনুবাদ আমি করিনি বরং এটি ২০১৪ সালের শুরুর দিকে এদেশে আল-কায়েদার মানহাজের ভাইয়েরা করেছেন। এটি একটি মিথ্যাচার।

.

দ্বিতীয়তঃ এই অনুবাদের কোথাও একটি শব্দের অর্থও পরিবর্তন করা হয়নি বরং মূল আরবী ও ইংরেজিতে যা আছে, তার প্রতিটি শব্দের যথাযথ অনুবাদ করা হয়েছে। আমি তাকে এবং সকল খারিজী সমর্থককে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলাম, সে এবং তাদের চৌদ্ধগোষ্ঠী মিলে পারলে যেনো এই অনুবাদে কোথায় পরিবর্তন করা হয়েছে, তার প্রমাণ দেয়।

 

তৃতীয়তঃ সে লিখেছে...  // সোমালিয়ায় শরীয়্যাহ প্রতিস্টা হয়ে গেছে এখন মানুষ অনেক সুখে আছে.. এ ধরনের কোন past perfect tense নেই উনার কথার মধ্যে// 

অথচ শাইখ আনওয়ার আল-আওলাকী রাহঃ কী বলেছেন দেখুন...... “এই মুজাহিদ দল সামান্য কিছু সামর্থ্য নিয়ে একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্টা করেছে যেখানে তারা সর্বশক্তিমান আল্লাহ্‌র আইন অনুসারে শাসন করতে পারছে। এখন তারা মানুষের সামনে সমাধান তুলে ধরেছে। এখন মুজাহিদীনদের নিয়ন্ত্রনাধীন এলাকাগুলোতে মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে, অর্থনীতি উন্নতি সাধন করছে।” 

আল্লাহ তা’আলা কী খারিজী সমর্থকদের হৃদয় অন্ধের পাশাপাশি চোখ অন্ধ করে দিয়েছেন কি না আল্লাহই ভালো জানেন !!  

যেখানে শাইখ রাহঃ সুস্পষ্টভাবে বললেন যে, এখন মুজাহিদীনদের নিয়ন্ত্রনাধীন এলাকাগুলোতে মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে ! 

আর এই ধোঁকাবাজ বলছে, উনার কথায় নাকি এধরণের কথা নেই !!!

সে আরো বলেছে, ‘আল-শাবাব ভবিষ্যতে শরী’আহ কায়েম করবে’  এধরণের কথা নাকি বলেছেন !!  এই কথা তিনি কোন বাক্যে বলেছেন তার চৌদ্দগোষ্ঠী মিলে যেনো দেখায়। প্রয়োজনে বাগদাদীর কাছ থেকে সে যেনো সাহায্য নেয়।

 

যেখানে শাইখ রাহিঃ বলেছেন,  // সোমালিয়ায় জিহাদি অভিজ্ঞতা নিয়ে বলতে হবে এটি আসলেই একটি অভিজ্ঞতা। আমার মতে, এবং আল্লাহই ভাল জানেন,এ কারণেই ইসলামী আন্দোলন,আলিম আর ইসলামী দলগুলির সোমালিয়ায় দূত পাঠানো উচিত, যাতে তারা এই মুজাহিদীনদের থেকে (জিহাদের)অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে এবং ফিরে গিয়ে এই অভিজ্ঞতাকে অন্যান্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে।// 

সেখানে শাইখ রাহিঃ সারা দুনিয়ার ইসলামী আন্দোলন এবং আলিমদের সোমালিয়ায় পাঠিয়ে সেখানে প্রতিষ্ঠিত ইসলামী শরীয়ত প্রতিষ্ঠা দেখে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন এই পরামর্শ দিয়েছেন, সেখানে কীভাবে এই অন্ধ জাহেল এধরণের ধোঁকাবাজি করতে পারে !

 

চতুর্থতঃ সে তার লেখায় বলেছে যে, আরবী ভিডিওতে সে ঢুকতে পারেনি, লিংক ব্লক ছিলো। ভিডিওটিতে তখন লগ ইন করে প্রবেশ করতে হতো, অনেক পরে অবশ্য ইউটিউব ভিডিওটি ডিলিট করে দিয়েছে । যাইহোক,  সে যেহেতু ভিডিওটি দেখেনি কীভাবে বুঝলো // فعل مضارع এর فعل ماضي এর ছিগাহকে সুকৌশলে অনুবাদে সাজিয়ে নেয়া//  হয়েছে ??  তার মানে কী সে আরবিটা পড়েছে কিংবা কোনোভাবে শুনেছে ?  অন্যথায় সে কীভাবে এই মিথ্যাচার করলো ?  কোন শব্দের //فعل مضارع এর فعل ماضي এর ছিগাহকে সুকৌশলে অনুবাদে সাজিয়ে নেয়া//  হয়েছে, তা যেনো সে দেখায় ! 

.

পঞ্চমতঃ  ইতোপূর্বে আপনারা দেখেছেন যে, তার শরীয়তের প্রাথমিক জ্ঞানও নেই। এবার দেখুন তার আরবী ভাষার প্রাথমিক জ্ঞানও নেই !

কতবড় মূর্খ হলে বলতে পারে,  // মাদী ইসতিমরারীর قد জাতিয় (قد حكم) কোন শব্দ নেই।// 

ইন্নালিল্লাহ ! قد حكم নাকি মাদ্বী ইসতিমরারী !!!    

সে তার বিভিন্ন লেখায় আরবী গ্রামার দিয়ে বিশ্লেষণ করে থাকে। দেখুন তার আরবীর অবস্থা ! যেখানে সে মাদ্বী ইসতিমরারী আর মাদ্বী ক্বারীব কী জিনিস তা জানে না, সেখানে সে আরবী বাক্য লিখলে যা হবার তাই হয়েছে। তার অসাধারণ আরবী বাক্য...... يحكم شرعة الله   (এই বাক্যটির তাহক্বীক যেনো সে করে দেয় যে, কীভাবে এই বাক্যটি শুদ্ধ হলো ! )

তার মিযান ও নাহুর জ্ঞান দেখলে যে এদেশে মিযান জামা’আত ও নাহবে মীর জামা’আতের দূর্বল ছাত্ররাও অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা আছে, সেটিই সে তার লেখায় প্রকাশ করেছে। (আরবী ভাষায় তার প্রাথমিক জ্ঞান না থাকার আরো বেশকিছু প্রমাণ তার লেখায় আছে। হয়তো আগামী দিনগুলোতে কোনো পর্বে তা উল্লেখ করবো ইনশাআল্লাহ্‌। আরবী ভাষা নিয়ে যে যতগুলো কথা বলেছে, তার একটিও সঠিক নয় বরং সবগুলো মনগড়া।)

আরবী গ্রামার যে মিযান দিয়ে শুরু হয়, সেই মিযানের প্রাথমিক জ্ঞান না থাকা একটা গণ্ডমূর্খ যখন শায়েখ (!) বনে যায়, তখন তার অনুসারীদের অবস্থা কী হতে পারে কল্পনা করুন !

অথচ এই মূর্খই কি না শাইখ আইমান আল-যাওয়াহিরী হাফিঃ এর ‘ইসলামী বসন্ত’ বক্তব্যের মধ্যে ১০০ টি শরীয়ত বিরোধী কথা খুঁজে পায় !!! 

আসলে ঠিকই আছে ! সে যদি পুরো আরবী ভাষা এবং পুরো কুরআন হাদীসের সবকিছুতে ভুল খুঁজে পায়,তাহলে তাতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। কারণ, মূর্খের কাছে দুনিয়ার সবই ভুল। শুধু তার মূর্খতাগুলো সঠিক। 

 

ষষ্ঠতঃ শাইখ আনওয়ার আল-আওলাকী রাহঃ এর আরবী সাক্ষাৎকারের টেক্সট..... লিংক... http://bit.ly/2BkeX6A

الآن نجد الحل أمام ناظرينا في الصومال, هذه الثلّة المجاهدة بإمكانات بسيطة استطاعوا أن يقيموا دولة أن يحكموا فيها بشرع الله عز وجل, يقدمون الآن للناس حلول, الناس الآن في المناطق التي يسيطر عليها المجاهدون يعيشون في أمن والاقتصاد بدأ يتحسّن, لأنه إذا وُجِد أمن تتحرك التجارة والزراعة, فهذه التجربة رائدة, تجربة ينبغي أن نستفيد منها, الآن هم يتعاملون مع واقع ويقدِّمون حلولًا لهذا الواقع من الشريعة الإسلامية, ولذلك كما ذكرت هذه تجربة فريدة ينبغي للأمّة أن تستفيد منها.

আচ্ছা, এখানে,  // هذه الثلّة المجاهدة بإمكانات بسيطة استطاعوا أن يقيموا دولة أن يحكموا فيها بشرع الله عز وجل

অর্থঃ “এই মুজাহিদ দল সামান্য কিছু সামর্থ্য নিয়ে একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্টা করেছে যেখানে তারা সর্বশক্তিমান আল্লাহ্‌র আইন অনুসারে শাসন করতে পারছে বা সক্ষম হয়েছে।”  এখানে استطاعوا অর্থাৎ তারা সক্ষম হয়েছে, এই আরবী শব্দটি فعل ماضي বা অতীতবাচক ক্রিয়া নাকি  فعل مضارع বা ভবিষ্যৎ বাচক ক্রিয়া ??

আসলে আমি কাকে কী বলছি !! যে মাদ্বী ইসতিমরারি আর মাদ্বী ক্বারীব কী জিনিস তা জানে না, তাকে استطاعوا শব্দের তাহকীক জিজ্ঞেস করা মানে গাধার পিঠে সিহাহ সিত্তাহ তুলে দেওয়া  !!!

 

সপ্তমতঃ  আরবী ভাষার প্রাথমিক জ্ঞান নেই তাতো দেখলেন। এবার দেখুন তার ইংরেজি ভাষার ব্যাপক জ্ঞান !! 

ইংরেজি ভাষায় যে তার ‘প্লে’ ক্লাসের জ্ঞান নেই তার প্রমাণ দেখুন...... মসুল নিয়ে তার একটি লেখার শেষে সে লিখেছে,

“ALLAH IS KNOWS BEST” 

উক্ত লেখাটির লিংক.....  https://justpaste-it/19fcv [এর পূর্বে হাইফেন(-) উঠিয়ে তার জায়গায় ডট(.) বসিয়ে নিন।]

দেখুন ইংরেজি ভাষায় একদম প্রাথমিক একটি বাক্যের মধ্যে তার কয়টি ভুল !! 

ভুল-।  Present Indefinite Tense বাক্যে কীভাবে আবার কীভাবে Knows ক্রিয়ার সাথে is হয় ?

ভুল-২। ‘Best’ একটি Superlative Degree, আর এধরণের বাক্যে Superlative Degree এর পূর্বে সর্বদা আর্টিকেল ‘The’ বসবে। সেটি উধাও হয়ে গেছে !!   

এই মূর্খ শরীয়ত ও আরবী ভাষার নিয়ম পরিবর্তন করে এখন কী তাহলে সে ইংরেজি ব্যাকরণও পরিবর্তন করবে নাকি ??? 

আর past perfect tense এবং present continuous tense নিয়ে বলার ভাষা আমার নেই।  যেখানে সে “ALLAH IS KNOWS BEST”  লিখে সেখানে কীভাবে সে past perfect tense এবং present continuous tense নিয়ে কথা বলে ?  লজ্জা না থাকলে যা হয় !!

আর present continuous tense দ্বারা ভবিষ্যৎ বুঝায়  ???? ও আল্লাহ ! এসব কী দেখছি !!   

 

***  ইসলামী শরীয়ত, আরবী ভাষা কিংবা ইংরেজি ভাষায় তার  প্রাথমিক জ্ঞান নেই,এখানেই সীমাবদ্ধ নয় এমনকি বাংলা ভাষায়ও তার প্রাথমিক জ্ঞান নেই।

শাইখ আইমান আল-যাওয়াহিরী হাফিঃ এর বিরুদ্ধে লিখতে গিয়ে সে ৯ নং পয়েন্টে লিখেছে.....  

//[দাউলাহ প্রতিপক্ষকে ঢালাওভাবে তাকফীর করছে]
এখানে সর্বনাম "দাউলা" ও ক্রীয়াপদ "করছে/করা হচ্ছে বাদ দিলে ("প্রতিপক্ষ" "ঢালাওভাবে" "তাকফীর") ৩টি শব্দই মিথ্যা ভিত্তিহীন ও আনুমান ভিত্তিক।//

এই বাক্যে ‘দাউলা’ শব্দটি নাকি সর্বনাম !!! সুবহানাল্লাহ !!

এখনকার প্লে-নার্সারির বাচ্চারাও জানে কোনটি বিশেষ্য, আর কোনটি সর্বনাম। অথচ শাইখ আইমান আল-যাওয়াহিরী হাফিঃ এর ১০০ টি ভুল ধরা ব্যক্তি জানে না।

এই গন্ডমূর্খ ও ধোঁকাবাজের সব জাহালাত ও ধোঁকাবাজির জবাব দিতে

 

  বিঃ দ্রঃ  আল-কায়েদা,তালিবান ও আমার লেখার জবাবে তার প্রত্যেকটি বিষয় হয় চরম জাহালাত নতুবা ধোঁকাবাজি ও প্রতারণা। তার ও তার সমর্থকদের প্রতি আমার চ্যালেঞ্জ রইলো, তারা যেনো আল-কায়েদা,তালিবান ও আমার লেখার জবাবে তার লেখার মধ্যে যেকোনো একটি বিষয় দেখিয়ে বলে, এর জাহালাত ও ধোঁকাবাজি প্রমাণ করার জন্য। ইনশাআল্লাহ্‌, হাতেনাতে ধরিয়ে দেবো। কারণ, এই গণ্ডমূর্খের সকল লেখার জবাব দিতে গেলে আমার অন্য সব কাজ বাদ দিতে হবে।