JustPaste.it

পাঠকের কলাম

বাতিল পীরের গোমর ফাঁক সাতরশির পীরের হাতে পবিত্র কুরআনের অবমাননা

========================================================================

 

        সম্প্রতি রাজবাড়ী জেলাধীন পাংশা থানায় ঘটে গেছে এক হৃদয় বিদারক ঘটনা, যা শুনলে প্রতিটি মুসলমানের শরীর টগবগ করে উথলে উঠবে তাজা খুন। কেননা কোন মুসলমান অলসতা বশতঃ হয়ত নামাজ কালাম পড়ে না, শরীয়তের হুকুম আহকাম মানতে অবহেলা করেন, কিন্তু তাই বলে কুরআন শরীফের অবমাননা হোক ইহা কাহারও অন্তরে সহ্য হবে না। ঘটনাটি শুরু হয়েছে বেশ কিছুদিন পূর্ব হতে, তবে প্রকাশ পেয়েছে গত ১৫-১২-৯৩ ইং তারিখে। রাজবাড়ী জেলাধীন পাংশা থানার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের সেনগ্রাম নিবাসী সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম কফিল উদ্দিন বিশ্বাসের কলঙ্কিত পুত্র আমজাদ বিশ্বাস ডাকনাম চৌধুরী, লোকটি খুব চতুর। বিগত ইউপি নির্বাচনে পর পর দুইবার প্রতিদ্বন্ধিতা করে হেরে যায়। অতঃপর আটরশি গিয়ে মুরিদ হয়েছে এবং তারাই - বাবার পরামর্শক্রমে নিজ বাড়ীতে তৈরী করেছে আস্তানা এবং উক্ত সেন গ্রামের নাম দিয়েছে “সাতরশি”। সে মসজিদে নামাজ পড়তে যেত না।

 

        ঘরের দরজা বন্ধ করে পূর্বমুখী হয়ে নামাজ আদায় করতো, আর বলতো পীরের বাড়ীও কাবা সমতুল্য। সে এলাকার বেশকিছু লোকজনের নিকট থেকে চেয়ে নেয় বেশ কয়েকখানা কুরআন শরীফ। কিছুদিন পর লোকজন তাদের কুরআন শরীফ ফেরৎ চাইলে উত্তরে উক্ত আমজাদ বিশ্বাস বলে যে, সেগুলো আমি আমার পীর বাবার নির্দেশে নদীতে ফেলে দিয়েছি। এতে নাকি নদীর ভাঙ্গন রোধ হবে। এসব কথা শুনে জনগণের মনে আরও বেড়ে গেল সন্দেহের মাত্রা। শয়তানের শয়তানী আর কতদিন চাপা থাকবে। উক্ত আমজাদের সাথে তার ভাবীর সাথে পারিবারিক ব্যাপার নিয়ে গণ্ডগোল হয় এবং সে আসল ব্যাপারটি লোকালয়ে ফাঁস করে দেয়। তার কথা শুনে স্থানীয় ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে গত ১৫ ই ডিসেম্বর বুধবার হাজার হাজার জনগণ তার বাড়ীর পায়খানা ভেঙ্গে ফেলে এবং পায়খানার ভিতর থেকে মোট ১২ খানা পবিত্র কুরআন শরীফ উদ্ধার করা হয়। কুরআন শরীফ উদ্ধারের সময় সে বার বার খাজা বাবার দোহাই দেয়। ফলে ক্ষিপ্ত জনগণের প্রহারে তার পা ভেঙ্গে যায়। সে বর্তমানে হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন আছে এবং স্থানীয় লোকজনের নিকট স্বীকার করেছে যে তার বাবার নির্দেশ ক্রমে সে এই অপকর্ম করেছে।

 

      প্রিয় তাওহীদ বাদী মুসলমানগণ, এই সমস্ত ভণ্ডপীর ফকিরদের খপ্পর হতে নিজে বাঁচুন, অপর ভাইকে বাঁচিয়ে তুলুন। কেননা ইহা প্রত্যেকের ঈমানী দায়িত্ব। কেননা যারা তাওহীদকে স্বীকার করে নিয়েছে তারা হচ্ছো দ্বীনের মোহাফিজ।

 

 

          "তাওহীদী জনতার পক্ষে"

হাফেজ আঃ মতিন নেছারী রসুলপুর, রাজবাড়ী।

                  "সত্যতা প্রমাণে"

মোঃ আবদুল আজিজ,

মুহতামীম দারুল উলুম খাদেমুল ইসলাম, গওহরডাঙ্গা

পোঃ খাদেমুল ইসলাম মাদ্রাসা, গোপালগঞ্জ।

 

 

═──────────────═

 

 

 

ওদেরকে রুখে দাড়াও

-----------------------------------------------------------------

        বর্তমান বাজারের পত্রিকাগুলো উল্টালে এমন কিছু সিনেমা, নাটক ও বই - পত্র চোখে পড়ে, যা সরাসরি ইসলামকে আঘাত করার জন্য প্রকাশ করা হচ্ছো। যেগুলো সম্পূর্ণ রূপে কিছু ব্যক্তির নিকৃষ্ট কার্যকলাপকে কেন্দ্র করে নির্দোষ ইসলাম ও মুসলমানদের উপর চাপানো হচ্ছো। যেমন, গত ১ লা এপ্রিল দৈনিক ইত্তেফাকের বিজ্ঞাপনে বাদল খন্দকার পরিচালিত  ‘দুনিয়ার বাদশা’ছবির কথা ধরা যাক, যার ভাষ্যগুলো ছিলো।

 

        “ভণ্ড ফতোয়াবাজদের বিচারের রায় ঘোষণা - কেয়ামতের দিন সন্তানের পরিচয় হবে মার পরিচয়ে। এরা ভণ্ড ফতোয়াবাজ। এরা দেশের শত্রু। এরা জাতির শত্রু। এরা ৭১ এর দালালদের চেয়েও ভয়ঙ্কর। নারী গর্ভে জন্ম নিয়ে এরা চালায় নারী নির্যাতন।”

 

        সেই সাথে ছিল কিছু দাড়ীওয়ালা লোকের কিম্ভুত কিমাকার ছবি ও মাজা পর্যন্ত গেড়ে দিয়ে অর্ধ - উলঙ্গ নারীর আর্তচিৎকার। ঠিক একই ভাবে বিভিন্ন পথ নাটক, টিভি, রেডিওর নাটক ও বিভিন্ন বই পত্র সরাসরি ইসলামকে টার্গেট করে আঘাত করে যাচ্ছো। আর এগুলো চলছে সে সরকারের আমলে যে সরকার ইসলামের দোহাই দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। এরা যে শয়তানের পরামর্শে ইসলামী কার্যকলাপের নামে ঘৃণ্য  কার্যকলাপে লিপ্ত রয়েছে, সেই একই ইবলিসের পরামর্শে ঐ কাজ গুলোকে সামনে রেখে বিভিন্ন সিনেমা, নাটক ও বই পত্র প্রচার করা হচ্ছো। ভণ্ডদের নাম দিয়ে এগুলো ইসলামকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা মাত্র। সুতরাং সরকারের কাছে আহবান,

 

        ( ১ ) অতি শীঘ্রই এই ব্যাপারে আইন করে এসব কার্যকলাপ বন্ধ করা হোক ।

 

        ( ২ ) জনগণের কাছে আহবান, সরকার এ কাজের সমাধান করবেন বলে আদৌ বিশ্বাস হয় না। তবে আমাদের বেশী সময় নেই। তৌহিদী জনতাকেই এর ব্যবস্থা নিতে হবে। কোন নেতৃত্বের অপেক্ষায় বসে থাকলে এ কাজ কোনদিনই সম্পন্ন হবে না! তাই কেউ সঙ্গে না থাকলেও এই রূপ ছবি নির্মাতা সিনেমা হল মালিক ও সিনেমার সাথে জড়িত ব্যক্তিদের হুশিয়ার করার পর সংশোধন না হলে আমাদেরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। কেননা, বাংলাদেশের কোন ধর্মীয় নেতাই কোন ব্যাপারে যথার্থ ভূমিকা রাখতে পারছেন না। সুতরাং এই যাতীয় সকল বিজ্ঞাপন, পত্র - পত্রিকা, লেখক, প্রচারক - যারা ইসলামের বিরুদ্ধে কলম ধরেছেন এবং যারা তা প্রকাশ করছেন ও সিনেমা নাটকের সাথে সংশ্লিষ্ট তাদেরকে হুশিয়ার করে দিচ্ছি। এদেরকে প্রতিহত করা ঈমানের দাবী।

 

        “এরা অশান্তি সৃষ্টি করছে আর অশান্তি যুদ্ধ হতেও গুরুতর।” ( আল - কুরআন )

 

 

                     "বিনীত"

মোঃ আমজাদ হোসেন।

বারী পাড়া, যশোর।

 

═──────────────═

 

 

  

 

জনৈক নও মুসলিমের সাথে কিছুক্ষণ

-----------------------------------------------------------------

        বিগত ১৫ ই জানুয়ারী ১৯৯৪ ইং সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর থানার অন্তর্গত ইদগাও পশ্চিম পাড়া ইবতেদায়ী মাদ্রাসার বার্ষিক জলসা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময়ে জনৈক হিন্দু কৃষ্ণদাস ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম গ্রহণ করে। স্বইচ্ছায় সে নিজেকে মৌঃ মাহবুবুল হকের কাছে মুসলিম হিসাব ঘোষণা করে। অতঃপর উক্ত মৌলানা সাহেব তাকে পবিত্র কালেমা পড়িয়ে ইসলামে দীক্ষিত করেন। তার নতুন নাম মোঃ নুরুল ইসলাম।

 

        তার সাথে যখন মুখোমুখি সংলাপে বসলাম, দীর্ঘ আলাপের মধ্যে আমার কাছে, গুরুত্বপূর্ণ যে বিষযটি সবচেয়ে প্রণিধানযোগ্য তা হলো, তাকে প্রশ্ন রেখেছিলাম, “ কি কারণে তার স্বধর্মের প্রতি বিতৃষ্ণা এলো, তার ইসলামের দিকে আগ্রহ বাড়ল?"

 

        উত্তরে জানাল, “যখন আমার বিবেক বুদ্ধির উদয় হলো তখন দেখলাম, যে যার যত ঘনিষ্ট, মৃত্যুর পরে সেই প্রথম তার আপন মৃত আত্মীয়দের মূখে আগুন দেবে। যা এই ধর্মের অলঙ্গণীয় বিধান। অপর দিকে ইসলামে এই কাজটি বর্বরোচিত বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাছাড়া মৃত্যুকে এভাবে পোড়ানোর পর স্নান ব্যতীত ঘরে প্রবেশ নিষিদ্ধ। যদি কেউ স্নান ছাড়া গৃহে প্রবেশ করতে চায় তবে তাকে জোড় পূর্বক গোবর জল মিশ্রিত কাদা দ্বারা পবিত্র করতে উল্লাসে মেতে উঠে। যতক্ষণ সে স্নান করে আসে।”তাছাড়া এ ধরণের অযৌক্তিক কিছু ধর্মীয় বিধানের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে ছেলেটি শান্তির অন্বেষায় ঘুরছিল, আর এমনি অবস্থায় এক মুসলিম ব্যবসায়ীর সাথে ব্যবসা করার প্রাক্কালে তার মধ্যে ভাবান্তর ঘটে। যার ফলে সে ইদানিং ইসলামের একজন নিষ্ঠাবান সেবক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত করেছে। আন্তরিকভাবে সে সকল ইসলামী নিয়ম নীতি পালন করছে। আমরা তার সার্বিক উন্নতি ও ইহ-পরলৌকিক মুক্তি কামনা করি।

 

 

মোঃ আব্দুস সামাদ

ইদুগাহ পশ্চিম পাড়া,

জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ।

 

═──────────────═

 

 

 

জাগ্রত করে সুপ্ত সংগ্রামী চেতনা

-----------------------------------------------------------------

জনাব

        আসসালামু আলাইকুম আমি আপনাদের প্রকাশিত “মাসিক জাগো মুজাহিদ” ম্যাগাজিনের সাথে অল্প দিন থেকে পরিচিত। বাংলাদেশের অসংখ্য পত্রিকার ভিড়ে আমি একে এতদিন খুঁজে পাইনি। বাস্তবিকই ম্যাগাজিনটি মুসলমানদের সুপ্ত সংগ্রামী চেতনাকে জাগিয়ে তুলার জন্য এক সুন্দর ম্যাগাজিন। বর্তমানে মুসলমানদের প্রেক্ষাপট এবং চাহিদার আলোকে যে প্রবন্ধ মালা দ্বারা এই ম্যাগাজিন সুসজ্জিত তা অন্য ম্যাগাজিনে বিরল। আর এই ম্যাগাজিনে পরগাছা এনজিওদের সম্পর্কে যে চ্যালেঞ্জমূলক তথ্য পেশ করা হয় তা অন্য ম্যাগাজিনে নেই। আমি এই ম্যাগাজিনের পাঠক বৃদ্ধি এবং চির স্থায়িত্ব কামনা করছি।

 

 

মুহাম্মদ কুতুবুদ্দীন

সহ সভাপতি 'রজনীগন্ধা আদর্শ

শিশু কিশোর সংগঠন'

পূর্ব লোহাগড়া।

 

═──────────────═

 

 

 

 

বিকল্প পথ চাই

-----------------------------------------------------------------

        জনাব সম্পাদক সাহেব। আপনার পত্রিকা ও প্রতিষ্ঠানকে মুবারকবাদ জানাই। সঙ্গে সঙ্গে ধন্যবাদ জানাই আপনার “মাসিক জাগো মুজাহিদ" এর লেখক বৃন্দকে। পত্রিকা পাঠে সত্যিই মানসপটে জিহাদী জযবার উদ্রেক হয়। পত্রিকার নাম করণ স্বার্থক বটে। এভাবেই যেন “কলাম” আমরা পাই, এই আবেদন রেখে এ প্রসঙ্গ ইতি করলাম।

  

      শত অনুরোধ, পত্রিকাটি কোন প্রকারে যেন বন্ধ না হয়। আগামীতে পত্রিকার মাধ্যমে আমরা সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, পুঁজিবাদ, জাতীয়তাবাদসহ বিভিন্ন ইজম বা মতবাদের বিস্তারিত সংজ্ঞা জানতে চাই। এসব মতবাদ কার বা কাদের মাধ্যমে এ দেশে বিস্তার লাভ করেছে তার যাবতীয় ইতিহাস এবং এই সব কায়েম হলে দেশ, জাতি ও ধর্মের কতখানি ক্ষতি হবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত অবগত করালে কৃতজ্ঞতার পাশে চীরদিন আবদ্ধ থাকব। ইসলামের শিক্ষা ও নীতি এবং উল্লেখিত মতবাদের অমঙ্গল পরিণাম ও কুফলের তুলনামূলক আলোচনা একটা কলামে লিখলে খুশী হব। পরিশেষে কাদিয়ানী ও খৃষ্টান মিশনারীদের হাত থেকে বাঁচবার বিকল্প রাস্তা কি? এনজিওদের আগমন এদেশে কিভাবে হয়েছে? কে সুযোগ দিল? তাদের দেশে আমরা যেয়ে কিছু করতে পারিনা কেন? এ দোষ কাদের? খাল কেটে কুমির কে আনলো? এখন এদের কবল থেকে বাঁচবার পথ কি? এসব প্রশ্নাবলীর জবাব পেতে মন চায়। ক্ষুদ্র মনের কোঠায় প্রশ্ন জেগেছে, বিধায় লিখে পাঠালাম। যেহেতু আপনারদের পত্রিকায় এই ধরণের আলোচনা আছে বলে, এই আবেদন রাখলাম।

 

 

মোঃ শামসুল আলম

সাং + পোঃ আগড় ঘাটা

থানা - পাইকগাছা

জেলাঃ খুলনা।

 

 ═──────────────═

 

 

 

দৃষ্টি আকর্ষণ

-----------------------------------------------------------------

        ইদানিং ইসলাম বিদ্বেষী ও এনজিওদের তল্পিবাহক একটি বুদ্বিজীবী কথিত কুচক্রি মহল বগুড়ার কতিপয় ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী আলেমগণকে হেয় করার অপপ্রচারে নেমেছে। এই অপপ্রচারের মূল হোতা এনজিওদের গৃহপালিত কতিপয় হলুদ সাংবাদিক। এরা বগুড়ার ঘটনাস্থলে না গিয়েই শহরের এনজিওদের অফিসের টেবিলে বসে এনজিওদের সরবরাহকৃত মনগড়া তথ্যকে রং লাগিয়ে সরবরাহ করে আর চিহ্নিত পত্রিকাগুলো তা ফলাও করে প্রচার করে। কোন কোন সাংবাদিক উত্তর বঙ্গের সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম, মুফতি মাওলানা ইব্রাহিম সাহেবের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে গিয়ে জঘন্য প্রতারণার আশ্রয় নেয় যা ’ সাংবাদিকতার সকল নিয়ম - নীতির পরিপন্থী। এমনি এক কান্ড ঘটিয়েছে সরকারী পয়সায় পরিচালিত একটি ট্রাষ্টের সাপ্তাহিক পত্রিকা বিচিত্রার এক হতভাগা সাংবাদিক। ঐ হতভাগা সাংবাদিক মুফতি ইব্রাহিম সাহেবের সাক্ষাতকার সংগ্রহ করতে গিয়ে আমাদের (জাগো মুজাহিদ) পত্রিকার প্রতিনিধির পরিচয় ফাঁদে। সহযোগী সাপ্তাহিক 'বিক্রমের' প্রতিনিধি সিকদার আব্দুর রব পরবর্তিতে মুফতি ইব্রাহিম সাহেবের সাক্ষাতকার নিতে গেলে তার এই ভন্ডামী প্রকাশিত হয়ে যায়।

 

         ঐ প্রতিবেদকের ভাষায় “প্রথমে তিনি (মুফতি সাহেব) সাংবাদিকের সাথে কথা বলতে অস্বীকার করলেন, বললেন, বিচিত্রার মত পত্রিকা যেখানে প্রতারণার আশ্রয় নেয় সেখানে অন্যকে বিশ্বাস করার ভরসা করা যায় না। বিষয়টি পরিস্কার করে বলতে অনুরোধ জানালে তিনি বলেন, আমার অনুপস্থিতিতে এক সাংবাদিক এসে বলেন খিলগাঁও মাদ্রাসার মুফতি আব্দুল হাই সাহেব আমাকে পাঠিয়েছেন। আমি 'জাগো মুজাহিদের' লোক। পত্রিকায় আমাদের পক্ষে রিপোর্ট ছাপাবে। কিন্তু আমার বাড়ী থেকে কেউ তার সাথে কথা না বললেও আমার সম্পর্কে মিথ্যা লেখে বিচিত্রায়। বিচিত্রার এই প্রতারণামূলক হঠকারিতা দুঃখজনক এবং নিন্দনীয়। অতএব, আমাদের সম্মানিত পাঠক - পাঠিকা, এজেন্ট ও শুভাকাঙ্খীগণকে জানানো যাচ্ছো যে, ভবিষ্যতে আমাদের প্রতিনিধির পরিচয়ে কোন সাংবাদিক এ ধরণের কোন ব্যাপারে কারো মুখাপেক্ষী হলে তবে সতর্কতার খাতিরে তার পরিচয় পত্র দেখে নিবেন। আপনাদের সহযোগীতাই আমাদের কাম্য।

        

            ইতি

'জাগো মুজাহিদ পরিবার'

 

═──────────────═