JustPaste.it

নবীন মুজাহিদদের পাতা


শব্দ করে হাসতে মানা

ইতিহাসের কৌতুক


• আলবার্ট আইনস্টাইনের নাম কে না শুনেছে? ভূবনখ্যাত বিজ্ঞানী তিনি। তার জীবনেরই ঘটনা। একবার নয়া আবিস্কৃত একটি তত্ত্বের উপর বক্তৃতা দিয়ে বেড়াচ্ছিলেন তিনি দেশের বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই সূত্রেই একদিন যাচ্ছিলেন এক কলেজে। পথে তার ড্রাইভার বললো, স্যার, আপনি একই কথা এত জায়গায় বলেছেন যে, আপনার সাথে থেকে থেকে শুনে শুনে, আমার মুখস্তই হয়ে গেছে। এখন আপনার বদলে আমিই বক্তৃতা দিতে পারি। আইনস্টাইন শুনে খুব মজা পেলেন। ভাবলেন দেখাই যাক। ড্রাইভারকে বললেন, ‘ঠিক আছে, এখন যেখানে যাচ্ছি সেখানে আমার বদলে তুমিই বক্তৃতা কর, আমি গাড়িতে থাকবো। যে কথা, সে কাজ। গন্তব্যস্থলে পৌঁছলে গাড়ি থেকে আইনস্টাইনের পোশাক পরে নামলেন নকল আইনস্টাইন, অর্থ্যাৎ সেই ড্রাইভার। কলেজের শিক্ষক শিক্ষিকা বা ছাত্র ছাত্রীবৃন্দের পূর্বে দেখেনি আইনস্টাইনকে। কাজেই নকল আইনস্টাইন অর্থ্যাৎ ড্রাইভার নিরাপদেই কাজ সেরে বিদায় নিচ্ছিলো। কিন্তু গাড়িতে উঠার পূর্বক্ষণেই বাধালো গোল। কলেজের এক শিক্ষক একটি জটিল অংক নিয়ে এসে সমাধান করে দিতে অনুরোধ করলো তাকে। ড্রাইভার সাহেব তো পড়লেন বিপদে। ওসব ছাইপাশ সে জানলে তো! কিন্তু বিব্রত হলেও ঘাবড়ে গেলো না সে। বরং মুখে একটা তাচ্ছিল্যের ভাব ফুটিয়ে তুলে বলল, এতো আমার ড্রাইভারও করে দিতে পারে। দাড়ান, আমি এক্ষুণি পাঠিয়ে দিচ্ছি তাকে, দেখবেন কত সহজ সে করে দিচ্ছে আপনার অঙ্কটা।’

•মাতাল যাত্রি ড্রাইভারকেঃ কি হল? গাড়ি থামালে কেন?
ড্রাইভারঃ জনাব সামনে গর্ত রয়েছে।
যাত্রীঃ হর্ণ দিচ্ছ না কে? হর্ন দিলেই ত সরে যাবে।

•বিচারপতিঃ আমি এবার মামলার রায় ঘোষণা করবো। আমি কথা বলার সময় কেউ কথা বলবেন না। কথা বলতে চাইলে আদালত থেকে বের হয়ে যান।
অপরাধীঃ স্যার, আমি কথা বলতে চাই, আমাকে বের করে দিন।

•একটি বাড়ীর সামনে ‘টু-লেট’ ঝোলানো রয়েছে। তবে আরও কটা কথা লেখা রয়েছে টিনটিতে।
   ‘যাদের ছোট বাচ্চা কাচ্চা নেই, তাদের ভাড়া দেওয়া হবে। বাচ্চা থাকলে দয়া করে ভাড়ার জন্য আসবেন না। 
   ছোট একটি ছেলে এল একদিন।
  ছোট ছেলেঃ ‘আমি ভাড়া নেব’ বলল সে বাড়িওয়ালাকে। আমার কোন বাচ্চা কাচ্চা নেই। শুধু মা আর বাবা আছেন’।
•    মামুনঃ তুমি কি করছে?
নিয়াজঃ বন্ধুকে চিঠি লিখছি।
মামুনঃ কিন্তু তুমি তো লিখতে জান না?
নিয়াজঃ তাতে কি, আমার বন্ধুও পড়তে জানে না।