★Shade কি ? shade দেখার জন্য কি কি লাইট ব্যবহার করা হয় ?
★Shade বলতে বুঝায় Color বা রং এর ঘনত্ব। রং যদি কাপড়ে খুব গভীর বা ঘনভাবে থাকে তবে তাকে Dark Shade এর কাপড় বলে। আর যদি রং হালকাভাবে থাকে তাহলে তাকে Light Shade এর কাপড় বলে।
★Shade নিয়ে কিছু কথা:
★Fabric এর Shade একেক জনের কাছে একক রকম হতে পারে। কারণ সবার চোখের কালার Capture ও Display ক্ষমতা একরকম নয়। ফলে একই কালারের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে ভিন্ন ভিন্ন মন্তব্য আসতে পারে। এক্ষেত্রে shade matching এর জন্য Computerise system সবচেয়ে উত্তম। যদিও তা অনেক ব্যয়বহুল, তাই Bulk Production এর ক্ষেত্রে সাধারণত ব্যক্তি দ্বারাই shade check করানো হয়।
★Some Shade Checking Points:
সাধারণত Dyeing এবং Dyeing Finishing সেকশনের কিছু পয়েন্টে শেড চেক করে, শেড ঠিক আছে কিনা তা নিশ্চিত করে নিতে হয়।
★পয়েন্টগুলো হলো –
1). Dyeing করার সময়
2). Dyeing শেষ হওয়ার পর।
3) . Fabric শুকানোর পর।
4). Fabric ফিনিশিং করার সময় এবং
5). ফিনিশিং করার পর।
★Shade দেখার কিছু লাইট সোর্স:
★আলোর (Light) উপর ভিত্তি করে Fabric এর Shade ভিন্ন ভিন্ন হয়। তাই বায়ার এর নির্দেশনা ও স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন আলোতে ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে Fabric shade check করে নিতে হয়। বায়ারের পক্ষ থেকে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্টের কিছু লাইট এর নিচে ফেব্রিক চেক করে সেই আলোতে নির্দিষ্ট কালারের জন্য শেডের স্ট্যান্ডার্ড মিলিয়ে নিতে হয়।
★ নিচে কিছু কমন লাইটের নাম উল্লেখ করা হল –
1). D-65 (Artificial Daylight)
2). TL-84 (Store Light)
3).TFL (Tungsten Filament Light)
4).UV (Ultraviolet Light)
★Febric Shade Cheking Light Sources
লাইট ব্যবহারের নির্দেশিকা,নিচে প্রত্যেক প্রকার লাইট ব্যবহার নির্দেশিকা সম্পর্কে আলোচনা করা হল:
1). D-65 (Artificial Daylight): D65 এর আলো বলতে বোঝায় কৃত্রিমভাবে তৈরি দুপুর এর উজ্জ্বল আলোকে বোঝায়। দিনের বেলায় ফেব্রিকের শেড কিরকম দেখাবে তা এই লাইটের সাহায্যে বুঝা যায়।
2). TL-84 (Store Light):ফেব্রিকের সেড এ ব্লু আর গ্রিন এর পরিমাণ কম/বেশী আসে কিনা তা এই লাইট এর সাহায্যে চেক করে দেখা হয়।
3). TFL (Tungsten Filament Light):ফেব্রিকের সেড এ হলুদ এবং রেড এর পরিমাণ কম/বেশী আসে কিনা তা এই লাইট এর সাহায্যে চেক করে দেখা হয়।
4). UV (Ultraviolet Light):স্পেশালি হোয়াইট কাপড় চেক করতে এই লাইট ব্যাবহার lফেব্রিক টুইস্টিং বা
স্পাইরিলিটি : সমস্যা ও সমাধন
কারন :
সাধারনত কাপড় নিটিং বা উইভিং এর সময় কাপড় এর টেনশন এর যদি ভেরিয়েশন হয় তবে ডাইং এর পর কাপড় এর কিছু আক্রিতি গত পরিবর্তন হয় বা তা ডাইমেনশনাল ডিফরমেশন হয় এতে ফেব্রিক এর মাঝে স্কিউনেস দেখা যায়। কাপড় এর এই সমস্যা কে টুইস্টিং বলে !
টলেরেন্স :
এর জন্য বায়ার টলারেন্স আছে, এক্ষত্রে বায়ার, টুইস্টিং ৫% এর নিচে হলে কাপড় এপ্রুভ করে। ৫% উপরে গ্রহণ যোগ্য নয়। ফেক
কিছু তথ্য জেনে রাখুন :
১. সাধারনত এটি ফ্যাজিক্যাল টেস্ট।
২. Shrinkage এবং Spirility /Twisting একত্রে টেস্ট করা হয়।
৩. কাপড় ফিনিশিং এর সময় দুই ধাপে টেস্ট করা হয়। প্রথমে স্টেনটারিং এর পর দ্বিতীয়ত কাপড় কম্পেক্টিং এর পর টেস্টিং করা হয়।
৪. সাধারনত স্টেন্টার এর রেজাল্ট ফেইল করলেও কম্পেক্টিং এর পর তা ওকে হয়ে যায়।
৫. সাধারনত স্লাব ফেব্রিক, এবং কম GSM. এর কাপড় গুলিতে এই সমস্যা গুলি বেশি দেখা যায়। হেভি GSM এর ফেব্রিক এর এই প্রবনতা নাই।
৬. এর জন্য দায়ী মুলত ফেব্রিক ডিপার্টমেন্ট, কারন তাদের সঠিক কাউন্ট সিলেকশন আর প্যারামিটার সঠিক না হওয়া টুইস্টিং এর মুল কারন।
৭. বায়ার গার্মেন্টস এর আফটার ওয়াস Twisting / Sparility দেখে।
৮. গার্মেন্টস কাটিং এর আগে টুইস্টিং আছে কিনা তা শিউর হয়ে তারা কাপড় কাটে কারন, কাট প্যানেল এর টুইস্টিং রেক্টিফাই করা কঠিন।
৯. আপনি যদি ডাইং এর লোক হন তবে টুইস্টিং এর সমস্যার জন্য ফেব্রিক ডিপার্টমেন্ট কে ধরতে পারেন কারন এটি মুলত ম্যাকানিকাল ফল্ট। নীটিং এর প্যারামিটার যদি ঠিক না থাকে তবে টুইস্টিং এর সমস্যা হবে। যেমন প্রতিটা GSM এর কাপড় এর জন্য আলাদা স্টেন্ডার্ড স্টিচ লেন্থ আর কাউন্ট আছে আর এটি যদি সিলেকশন করতে ভুল হয় তবে টুইস্টিং বা স্পাইরিলিটি দেখা দেবে।
১০. ইয়ার্ন কোয়ালিটি খারপ হলে এই কাপড় এ টুইস্টিং, থিক থিন হবেই।
১১. বায়ার কে স্যাম্পল সাবমিট করার সময় স্টিম আয়রন করে স্যাম্পল কে ভাজ গুলি মিলিয়ে দিন, অর্থাৎ কাপড় কে ভালো করে স্টিম আয়রন করে দিতে পারেন।
১২. মনে রাখবে কাপড় এর কন্সট্রাকশন যেন খুব লুজ বা খুব টাইট না হয়।
১৩. গার্মেন্টস কাটিং এর সময় লক্ষ রাখতে হবে যেনো কাপড় এর প্লাই এর এলাইনমেন্ট যেনো ঠিক থাকে, কারন স্লাব ফেব্রিক এর এলাইনমেন্ট গুলি ঠিক থাকে না।
গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিংয়ে ব্যবহৃত কাপড়ের ধরণ:
পোশাক তৈরির জন্য প্রাথমিক উপাদান হ'ল ফ্যাব্রিক। গার্মেন্টস তৈরি পোশাক ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।
পোশাক উত্পাদন বিভিন্ন ধরণের ফ্যাব্রিক ব্যবহৃত হয়।
পোশাক তৈরিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরণের ফ্যাব্রিক:
পোশাক তৈরিতে প্রধানত দুই ধরণের ফ্যাব্রিক ব্যবহৃত হয়, সেগুলি- হলোঃ
১.ওভেন ফেব্রিক (Woven Fabric)
২.নিটেট ফেব্রিক(Knitted Fabric)
ক্লাসিফিকেশন ওব ফেব্রিকঃ
১। ওভেন ফেব্রিক
কাপড়গুলি বিভিন্ন ধরণের ডিজাইনের জন্য পছন্দনীয়। এই ধরণের ফ্যাব্রিকটি সহজেই বিভিন্ন আকারে কাটা যায় এবং পোশাকগুলিতে বিভিন্ন স্টাইল তৈরির জন্য দুর্দান্ত।
ওভেন ফেব্রিক এর কয়েকটি প্রকারভেদঃ
1. Buckram fabric,
2.Cambric fabric,
3.Casement fabric,
4.Cheese fabric,
5.Chiffon fabric,
6.Chintz fabric,
7.Corduroy fabric,
8.Crepe fabric,
9.Denim fabric,
10.Drill fabric,
11.Flannel fabric,
12.Gabardine fabric,
13.Georgette fabric,
14.Kashmir silk,
15.Khadi fabric,
16.Lawn fabric,
17.Muslin fabric,
18.Organdy fabric,
19.Poplin fabric,
20.Sheeting fabric,
21.Taffeta fabric,
22.Tissue fabric,
23.Mesh fabric,
24Velvet fabric.
২। নিট ফ্যাব্রিক:
গার্মেন্টস ক্রেতারা তার আরাম, টেক্সচার, রিঙ্কেল প্রতিরোধের এবং স্থিতিস্থাপকতার জন্য নিট ফেব্রিক পছন্দ করে। মূলত, নিট ফ্যাব্রিক সঠিক মেশিন এবং সেলাইয়ের কৌশল দিয়ে সেলাই করা সহজ।
পোশাক তৈরিতে বিভিন্ন ধরণের নিট ফেব্রিক উল্লেখ রয়েছে:
1. Siro fabric
2. Injected slub fabric
3. Pique fabric
3. S/J solid and Y/D fabric
4. S/J Lycra fabric and Y/D
5. Terry fabric and Y/D
6. Fleece fabric
7. Jacquard any fabric
8. Rib any 8X2,6X2,5X2,2X2,1X1 and Lycra
9. Quilting fabric
10. Viscose fabric and Lycra
11. Interlock
12. Engineering stripe fabric any
13. Feeder stripe fabric any
14. Neppy fabric
15. Snow yarn fabric
16. Rainbow yarn fabric
17. CVC, PC, Melange, Cotton fabrics
18. Fluorescent fabrics any
19. Burned out fabrics etc.