JustPaste.it

মুক্তার মালা


> তিন প্রকার লোকের প্রতি করুণা করবেঃ (১) যে সম্মানী ব্যক্তি বে-ইজ্জতির সম্মুখীন হয় (২) যে আলেম পথভ্রষ্ট হয়ে পড়ে, (৩) যে বিত্তবান হঠাৎ গরীব হয়ে যায়। -আল হাদীস
> গোনাহ করে অনুতপ্ত না হওয়া এমন রোগ, যার কোন চিকিৎসা নেই। -ইবনে আরাবী
> মানুষ যখন আল্লাহ্'কে ভয় করতে শিখে, তখন তার অন্তরে কোন মানুষের ভয় থাকতে পারে না। -ইবনে সিনা
> জ্ঞান মানুষের অন্তরকে আলোকিত করে। কিন্তু সম্পদ অন্তরকে করে তোলে কলুষিত। -হযরত আলী (রাঃ)
> মুসলমান যদি কৃপণ হয়, তবে সে শয়তানের বড় বেশী প্রীতিভাজন হয়ে যায়।   -মারুফ কারখী
> মনে রেখো, তোষামোদকারীরা তোমার অন্তরে অহংকারের বীজ বপন করতে থাকে। -ইমাম জাফর সাদিক
> নিজের দোষ-ত্রুটির প্রতি খেয়াল রেখো, তবে অন্যের দোষ দেখার সময় পাবে না। -জাহেয
> মানব জীবনে সর্বাপেক্ষা কঠিন আযাব হলো, বাচাল স্ত্রী নিয়ে ঘর করা। -হারিরী
> হিংসা মানুষকে এমন ভাবে ধ্বংস করে, যেভাবে মরিচা লোহাকে ধ্বংস করে।   -ইবনুল খতিব
> মহা পুরুষগণের জীবনেই যখন দুঃখ-কষ্ট রয়েছে, তখন সাধারণ মানুষ কিভাবে শান্তিতে কাটাতে পারে। -জালালুদ্দীন রুমী
> আল্লাহ্ তা'য়ালাকে ভুলে থাকা আগুনে প্রবেশ করার চেয়েও কঠিন। -জুনাইদ বাগদাদী
> মুমিন ও কাফির নির্বিশেষে কারও মনে কষ্ট দিও না, কেননা এটা কুফুরির পর বড় পাপ। -মুজাদ্দিদে আলফেসানী
> কেউ জুলুম করে থাকলেও তার উপর অভিশাপ দিও না।  -হারেস মুহাসেবী
> যে ব্যক্তি বেদাতীদের সাথে মেলামেশা করে, সুন্নাত তার থেকে ছিনিয়ে নেয়া হয়। আর যে ব্যক্তি বেদাতীতে কাজে সন্তুষ্ট হয়, আল্লাহ্ তায়ালা ঈমানের নূর তার থেকে কেড়ে নেন। -সাহাল ইবনে আব্দুল্লাহ তাস্তারী
> যার অন্তরে এক বিন্দু পরিমাণও দুনিয়ার ভালবাসা বিদ্যমান থাকে, সে কখনও আল্লাহ্ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভ করতে পারে না। -আবু তুরার বখশী
> বিনয় ও নম্রতাই পরহেযগারীর সর্বোচ্চ স্তর। -ইয়াহিয়া ইবনে মা'আয
> ক্ষুধার্ত নেকড়ে বাঘ ভেড়ার পালের এত ক্ষতি করতে পারে না, এক মুহুর্তে একটি শয়তান তোমার যত ক্ষতি করে থাকে। আর একশত শয়তান এত ক্ষতি করতে পারে না, একা তোমার নফস তোমার যত ক্ষতি করতে  পারে।  -আব্দুল্লাহ মানাযেল
> যে ব্যক্তি নিজেকে বুযুর্গ মনে করে, তার পক্ষে গুনাহের কাজ করা সহজ হয়ে যায়। -আবু আমর নাহীল
> শান্তি ও আরামের অবস্থায় মৃত্যুকে ভালো মনে করা আল্লাহ্ প্রেমের নিদর্শন।     -আবু উসমান সাঈদ