JustPaste.it

 মিয়ানমারের বৌদ্ধদের নির্বিচার অত্যাচারের কারণে বিপর্যস্ত আরাকানের মুসলিমগণ। জুলুম থেকে বাদ পড়ছে না মসজিদ ও ইমামরা সাহেব গণও। সম্মানিত পাঠকদের সামনে ১৪ তারিখের নির্যাতনের কিছু চিত্র তুলে ধরা হল-

আজ সকালে আরকানের এই জামে মসজিদে ৯৬৯ নামক বৌদ্ধ সংঘটনটির সদস্যরা আক্রমণ চালায়। কোরআনের বেশ কিছু কপি এবং দ্বীনি কিতাব পুড়িয়ে দেয়। তবে আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে ভয়ের দ্বারা প্রতিহত করেছন এবং এই ঐতিহাসিক মসজিদটিকে হেফাজত করেছেন।

 

আজ সকালে মিয়ানমারের রাসেদ নগর শহরে বৌদ্ধ সন্ত্রাসী সংঘটন মসজিদে আক্রমণ চালায়। এবং মসজিদের আসবাব পত্রও পুড়িয়ে দেয়।  বি. দ্র. মসজিদটির বয়স ২০০ বছরেরও বেশি হয়েছিল।

 

মিয়ানমার: আরাকানে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। তাদের গ্রাম জ্বালিয়ে দিচ্ছে, মেয়েদের অপহরণ করা হচ্ছে, যুবকদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে এবং তাদের ঘর-বাড়ীগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছে। তাদের অপরাধ শুধু একটি যে, তারা মুসলমান।

 

 

গতকাল উত্তর মিয়ানমারের মাংদু এলাকায় সন্ত্রাসী বাহিনী আগুনে পুড়িয়ে যাদের শহীদ করেছে রোহিঙ্গা যুবকরা তাদের গায়েবানা জানাযা পড়ছে।

 

 

মিয়ানমারের বাহিনীর অত্যাচারের থেকে বাঁচার জন্য রোহিঙ্গা মহিলারা শিশুদের নিয়ে দুই সপ্তাহ যাবত জঙ্গলে অবস্থান করছে।

 

মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী বাস্তুহারা রোহিঙ্গা শিশু, বৃদ্ধ ও মহিলাদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে প্রচারণা কারণে আজ  তারা বিক্ষিপ্ত চেহারা এবং অনাহারে দিন কাটাচ্ছে।

 

ভিডিও দেখুন  -  https://twitter.com/Arakan_news/status/798215161626628100

 

রোহিঙ্গা এই আলেমে-দ্বীন শনিবার বার্মার বোমার আক্রমণের শিকার হয়। আর তাঁকে  মসজিদের ভিতর গুলি করে শহীদ করা হয়। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে শহীদ হিসেবে কবুল করেন এবং তাঁকে জন্নাত দান করেন।

 

CxP4dg-W8AAHafF.jpg

 

বার্মায় ২৬ জন রোহিঙ্গা বোমার আক্রমণের শিকার হয়েছ । তন্মধ্যে ৬ জন শিশু ও আলেম, বাকীদের সবাই বৃদ্ধ ও মহিলা। তারা  লাশেগুলোও দগ্ধ হয়ে গেছে।

 

- হিন্দুস্তান থেকে জেরুজালেম